পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ হবে একটি উন্নত দেশ ।সেই লক্ষে সরকারের রুপকল্প ২০২১ বাস্তবায়ন করে রুপকল্প ২০৪১ প্রনয়ন করেছে। গ্রাম হবে শহর , শহর হবে মহানগর। লাকসাম আল আমিন ইন্সিটিউট আদর্শ জাতি গঠনে দীর্ঘদিন ধরে আগ্রনি ভূমিকা পালন করে আসছে । সেই ধারাবাহিকতাই আধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো তরান্বিত করতে যাচ্ছে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে এতে আমি আনন্দিত ও গর্বিত । সেমিস্টার পদ্দতিতে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটিতে উন্নত পাঠদান ও লেসন প্ল্যান তৈরির মাধ্যমে শিক্ষক মন্ডলি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন । আধুনিক ও মাল্টিমিডিয়া নিভর শ্রেণী কক্ষ ও ভার্চুয়াল সিস্টেম পাঠদান করায় অনলাইন স্কুল হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে । মানব কল্যাণে শিক্ষা এবং বিশ্বায়নের যুগে প্রতিযোগিতার মোকাবিলায় শিক্ষায় একমাত্র সোপান ।
মান্যবর .. ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের অবকাঠামুর তৈরি করা । শিক্ষক কর্মচারীর নিয়মিত বেতন/ ভাতা প্রদান সময়ের দাবি , বিদ্যালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ শিক্ষক , শিক্ষিকা ,শিক্ষার্থী ও অভিভাবক সহ সকলকে জানাই আন্তরিক ছালাম ও শুভেচ্চা।
লাকসাম আল আমিন ইন্সিটিউট ১৯৮৩ ইং সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে হাটি হাটি পা পা করে এটি দক্ষিণ কুমিল্লার শ্রেষ্ঠ ও শীর্ষস্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । রাষ্টপতি এওয়ার্ড থেকে শুরু করে জেলা, উপজেলা, ও স্থানীয় পর্যায়ে সকল খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সুনামের সাথে অংশ গ্রহন করে আসছে। বিদ্যালয়টি ২ টি শিফটে শিক্ষার কার্যক্রম চালিয়ে আসছে । প্রভাতি ও দিবা শাখার মাধ্যমে কোমলমতি শিশু কিশুরদের আদর্শ নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলাই আমাদের প্রতিজ্ঞা।একাডেমিক শিক্ষার মান ও অফিসিয়াল যাবতীয় কার্যক্রম আরো গতিশীল করার লক্ষে আমি দীঘদিন থেকে প্রয়াশ চালিয়ে যাচ্ছি । বিদ্যালয়টি Online based করনে বিভিন্ন প্রচেষ্টার মাধ্যমে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস পরিচালনা , ডিজিটাল হাজিরা ,ডিজিটাল ফিস কালেকশান ও এস এম এসের মাধ্যমে ছাত্র ও অভিভাবকের সাথে তড়িৎ যোগাযোগের ক্ষেত্রে আমাদের ডিজিটাল ওয়েবসাইটটি গুরত্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার পূর্ণ বিশ্বাস ।
এতে শিক্ষক ,শিক্ষিকা ও সম্মানিত অভিভাবাকগন ব্যাপক উপকৃত হবেন । পরিশেষে যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে বিদ্যালয়টি অগ্রযাত্রা এবং অনলাইন প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে সকলকে আমি সম্মানের সাথে স্মরণ করছি ।
আল–আমিন ইনস্টিটিউটের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি/ইতিহাস
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ও প্রবাহমান অন্যতম নদী ডাকাতিয়া। এর কোলে তৈরী লাকসাম উপজেলা ও নবাব ফয়জুন্নেছার পৈত্রিক নিবাস পশ্চিমগাঁও। উপজেলা পরিষদের সন্নিকটে ১৯৮৩ সনে কতিপয় মহৎব্যক্তিবর্গ প্রতিষ্ঠা করে্ছেন আল আমিন ইনস্টিটিউট। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সিডিও সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী অধ্যাপক সামছুল হক সাহেবের রত্ন গর্ভা জননী জনাবা মাহমুদা খাতুন এর দানকৃত ভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত হয় প্রতিষ্ঠানটি। ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে ঈর্ষনীয় সাফল্য নিয়ে দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ হিসাবে পরি্চিতি লাভ করে। প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বর্তমান চাহিদার নিরিখে একদল সৎ ও যোগ্য নাগরিক তৈরী করা। যারা সুন্দর সমাজ বিনির্মানে আগ্রনী ভূমিকা পালন করবেন। পাশাপাশি একবিংশ শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রতিযোগিতা মূলক এ বিশ্বে টিকে থাকার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রকৃত দেশপ্রেম চারিত্রিক মূল্যবোধ, সংস্কৃতিচর্চা ও সৃজনশীল মানুষ তৈরীর ভূমিকা পালন করবে। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৫ সন থেকে এম.পি.ও ভুক্ত ১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এ যাবত প্রায় ৩ হাজার পরিক্ষার্থী পাশ করে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করছেন। বিশেষত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষক ও সমাজ সেবক তৈরী হয়েছে। বহির্বিশ্বে অনেকে গুরুত্বপূর্ণ পেশায় নিয়োজিত আছেন।
প্রতিষ্ঠানটির বৈশিষ্ট্য:-